top of page

Class IX Bengali WBBSE - Dhibar Britanto Discussion by Baishali Das

Updated: Feb 15

Shree Siksha is a visionary project by Sadhguru Education for Every People. Shree Shiksha, Sadhguru's vision is to illuminate minds through selfless service. In the heart of Shree Siddhashram, Sadhguru's visionary spirit breathes life into 'Shree Shiksha,' a transformative seva program extending educational assistance to the underprivileged.

Shree Siksha | Question Answer and Discussion | January 01, 2025


Part 0ne


Baishali Das, one of our Sadhaks and Volunteers, consistently works on Education, selflessly helping the unprivileged people in society. Her leadership in the Education Movement surely helps society.


ধীবর বৃত্তান্ত

কালিদাস

(অনুবাদ: সত্যনারায়ণ চক্রবর্তী)


MCQ Answers and Introductions


লেখক পরিচিতি


সংস্কৃত সাহিত্যের গগনচুম্বী শিখরে যে কয়জন কবি স্বর্ণাক্ষরে অমর হয়ে রয়েছেন, তাঁদের মধ্যে কালিদাস অন্যতম। তাঁর নাম উচ্চারিত হয় বাল্মীকী ও ব্যাসদেবের পরেই। যদিও তাঁর ব্যক্তিগত জীবন সম্পর্কে নির্দিষ্ট তথ্য খুবই সীমিত, তবু কিংবদন্তি ও ঐতিহাসিক সূত্রের আলোকে অনুমান করা হয় যে, তিনি উজ্জয়িনী, কলিঙ্গ বা কাশ্মীরের কোনো এক স্থানে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। একসময় তিনি ছিলেন সরল ও সাধারণ বুদ্ধির মানুষ, কিন্তু পরবর্তী কালে অসামান্য প্রতিভার বিকাশ ঘটিয়ে তিনি হয়ে ওঠেন সংস্কৃত সাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ কবি।


তিনি ছিলেন রাজা বিক্রমাদিত্যের বিখ্যাত নবরত্ন সভার অন্যতম প্রধান রত্ন। কালিদাসের সাহিত্য-সাধনার সময়কাল নিয়ে বিতর্ক থাকলেও সাধারণভাবে অনুমান করা হয় যে, তিনি ৩০০ থেকে ৫০০ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে বর্তমান ছিলেন।


সাহিত্যকর্ম

কালিদাসের রচনাসম্ভার ভারতীয় সাহিত্যের এক অমূল্য সম্পদ। তিনি রচনা করেন তিনটি কালজয়ী নাটক—"অভিজ্ঞান শকুন্তলম", "বিক্রমোর্বশীয়ম", এবং "মালবিকাগ্নিমিত্রম"। তাঁর দুটি মহাকাব্যতুল্য কাব্যগ্রন্থ "রঘুবংশ" ও "কুমারসম্ভব" ভারতীয় সাহিত্যের গৌরব। এ ছাড়া তিনি রচনা করেন দুটি খণ্ডকাব্য—"মেঘদূত" ও "ঋতুসংহার"


কালিদাস ছিলেন ছন্দ ও অলঙ্কারের এক অতুলনীয় শিল্পী। সংস্কৃত ব্যাকরণ, বেদ, পুরাণ, মহাকাব্য—সবকিছুতেই ছিল তাঁর গভীর দখল। তিনি প্রায় তিরিশ ধরনের ছন্দ ব্যবহার করেছেন, যা তাঁর কবিসত্তার স্বাতন্ত্র্য প্রমাণ করে।


তাঁর সাহিত্যজগতে প্রভাব এতটাই ব্যাপক যে, ভারতীয় কাব্যধারায় রোমান্টিকতার সূচনা তাঁর হাত ধরেই হয়েছে। "মেঘদূত" কাব্যে যক্ষের প্রিয়তমার কাছে মেঘের মাধ্যমে বার্তা পাঠানো কিংবা "ঋতুসংহার" কাব্যে ছয় ঋতুর অপূর্ব বর্ণনা ভারতীয় সাহিত্যকে এক নতুন মাত্রা দিয়েছে। তাঁর তুলনা করা হয় শেকসপিয়র, মিলটনের মতো বিশ্বসাহিত্যের বিশিষ্ট কবিদের সঙ্গে।


উৎস

"ধীবর বৃত্তান্ত" নাট্যাংশটি নেওয়া হয়েছে কালিদাসের বিখ্যাত নাটক "অভিজ্ঞান শকুন্তলম"-এর ষষ্ঠ অঙ্ক থেকে। বাংলা ভাষায় এর অনুবাদ করেছেন সত্যনারায়ণ চক্রবর্তী।


নাট্যাংশের পূর্বসূত্র

রাজা দুষ্মন্ত মহর্ষি কণ্বের আশ্রমে এসে অপূর্ব রূপবতী শকুন্তলাকে দেখে প্রেমে পড়েন এবং তাঁকে বিবাহ করেন। কিন্তু রাজধানীতে ফিরে যাওয়ার পর তিনি শকুন্তলার কথা একেবারেই ভুলে যান।

শকুন্তলা স্বামীর চিন্তায় এতটাই মগ্ন ছিলেন যে, তিনি উপলব্ধি করতেও পারেননি আশ্রমে মহর্ষি দুর্বাসার আগমন ঘটেছে। তাঁর উপেক্ষায় ক্ষুব্ধ হয়ে দুর্বাসা মুনি অভিশাপ দেন—"যার চিন্তায় তুমি আমাকে অবজ্ঞা করলে, সেই ব্যক্তি তোমাকে সম্পূর্ণ ভুলে যাবে।"


তবে, শকুন্তলার সখী প্রিয়ংবদার অনুরোধে দুর্বাসা জানান, যদি শকুন্তলা রাজাকে কোনো স্মারকচিহ্ন দেখাতে পারেন, তাহলে অভিশাপের প্রভাব দূর হবে। বিদায়ের সময় দুষ্মন্ত শকুন্তলাকে একটি আংটি দিয়েছিলেন, যা এই অভিশাপ মুক্তির একমাত্র উপায় হতে পারত।


কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয়, শকুন্তলা যখন রাজপ্রাসাদে যাওয়ার পথে শচীতীর্থে স্নান করছিলেন, তখন তাঁর হাত থেকে সেই আংটিটি জলে পড়ে যায়। ফলে, রাজাকে কোনো স্মারক দেখাতে না পারায় দুষ্মন্ত তাঁকে চিনতে অস্বীকার করেন।


ঘটনাচক্রে, সেই হারানো আংটি এক ধীবর (জেলে) মাছের পেট থেকে উদ্ধার করে এবং সেটি বিক্রি করতে গিয়ে রাজার শ্যালক ও রক্ষীদের হাতে ধরা পড়ে।


বিষয়সংক্ষেপ

রাজার নামাঙ্কিত আংটি রাখার অভিযোগে ধীবরকে বন্দি করে আনা হয়। ধীবর আত্মপক্ষ সমর্থন করলেও, রক্ষীরা তাকে অবিশ্বাস করে এবং তার জীবিকা নিয়েও ব্যঙ্গ করতে থাকে।


তবে ধীবর অত্যন্ত দৃঢ়তার সঙ্গে জানায় যে, সে কোনো চুরি করেনি—বরং একটি বড় রুই মাছ কাটতে গিয়েই তার পেট থেকে আংটিটি পেয়েছে।


এই আংটি বিক্রি করতে গিয়েই সে ধরা পড়ে। রাজার শ্যালক বিষয়টি মহারাজকে জানানোর জন্য রওনা দেন, আর রক্ষীরা ধীবরকে শাস্তি দিতে উদগ্রীব হয়ে ওঠে।


কিন্তু শ্যালক ফিরে এসে জানান যে, ধীবরের বক্তব্য সত্য এবং রাজা তাকে কোনো শাস্তি না দিয়ে বরং আংটির সমমূল্যের পুরস্কার দিয়েছেন।


রাজা এই আংটি দেখেই শকুন্তলার কথা স্মরণ করেন এবং প্রচণ্ড আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন।

ধীবরের ভাগ্য পরিবর্তন দেখে রক্ষীরা ঈর্ষান্বিত হয়ে ওঠে, কিন্তু রাজার শ্যালক ধীবরকে তাঁর "বিশেষ বন্ধু" হিসেবে স্বীকৃতি দেন।


নামকরণ

একটি সাহিত্যকর্মের নামকরণ তার মূল ভাবনাকে তুলে ধরে। "ধীবর বৃত্তান্ত" নাট্যাংশের নামকরণ অত্যন্ত অর্থবহ ও সার্থক, কারণ এখানে দুষ্মন্ত ও শকুন্তলার সম্পর্কের পুনঃপ্রতিষ্ঠার অন্যতম মাধ্যম হয়ে উঠেছে সেই ধীবর।


যদি ধীবর মাছের পেট থেকে আংটিটি না পেত, তবে শকুন্তলার পরিচয় প্রমাণ করার আর কোনো উপায় থাকত না, এবং দুষ্মন্তও আজীবন শকুন্তলাকে ভুলেই থাকতেন।


শকুন্তলা-দুষ্মন্তের কাহিনি এখানে পরোক্ষভাবে থাকলেও, ধীবরের ঘটনা নাট্যাংশের মূল চালিকাশক্তি। সেই কারণেই এই অংশের নাম "ধীবর বৃত্তান্ত" একেবারে যথাযথ ও যৌক্তিক হয়েছে।


উপসংহার

"ধীবর বৃত্তান্ত" শুধু ধীবরের ভাগ্য পরিবর্তনের গল্প নয়, বরং এটি প্রকৃতপক্ষে ভাগ্যের নীলনকশা কেমন করে এক অপ্রত্যাশিত উপায়ে মানবজীবনে গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন আনে, তার এক অনন্য উদাহরণ।


কালিদাসের সাহিত্যসৃষ্টি কেবল প্রেম ও রোমান্সের মধুর প্রতিচ্ছবি নয়, বরং এতে মানবজীবনের নানা গভীর সত্য ও নিয়তির অমোঘ পরিণতির প্রতিফলন দেখা যায়। এই নাট্যাংশ তার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।


বহুবিকল্পীয় প্রশ্ন [MCQ] ও উত্তর


১. ‘ধীবর বৃত্তান্ত’ নামক নাট্যাংশটি নেওয়া হয়েছে মহাকবি কালিদাসের যে রচনা থেকে-

ক) রঘুবংশম্                 খ) কুমারসম্ভবম্ 

গ) অভিঞ্জান শকুন্তলম্        ঘ)মেঘদূতম্

উত্তর:- গ) অভিঞ্জান শকুন্তলম্।


২. শকুন্তলার পালকপিতার নাম-

ক) মহর্ষি দুর্বাসা              খ) মহর্ষি বিশ্বামিত্র

গ) মহর্ষি কণ্ব                ঘ) মহর্ষি কাশ্যপ

উত্তর:- গ) মহর্ষি কণ্ব


৩. রাজা দুষ্মন্ত শকুন্তলাকে বিয়ে করেছিলেন-

ক) মহর্ষি কণ্বের তপোবনে    খ) মহর্ষি বিশ্বামিত্রের তপোবনে

গ) চিত্রকূট পাহাড়ে           ঘ) শচীতীর্থে

উত্তর:- ক) মহর্ষি কণ্বের তপোবনে


৪. শকুন্তলাকে দুর্বাসা অভিশাপ দেন। কারণ-

ক)  শকুন্তলা তার স্বামীর চিন্তায় মগ্ন ছিলেন 

খ) শকুন্তলা অন্যমনষ্ক থাকায় দুর্বাসার আগমনের বিষয়টি বুঝতে পারেননি

গ) দুর্বাসা ছিলেন অত্যন্ত রাগি স্বভাবের      

ঘ) শকুন্তলা ইচ্ছাকৃতভাবে তাকে উপেক্ষা করেন

উত্তর:-খ) শকুন্তলা অন্যমনষ্ক থাকায় দুর্বাসার আগমনের বিষয়টি বুঝতে পারেননি


৫. শকুন্তলাকে অভিশাপ দিয়েছিলেন-

ক)  মহর্ষি কণ্ব               খ) মহর্ষি বিশ্বামিত্র

গ)  মহর্ষি দুর্বাসা             ঘ) মহর্ষি গৌতম

উত্তর:- গ)      মহর্ষি দুর্বাসা


৬. ঋষি দুর্বাসা তাঁর অভিশাপকে কিছুটা লঘু করেছিলেন যাঁর অনুরোধে, তিনি হলেন-

ক) প্রিয়ংবদা                 খ) শকুন্তলা

গ) অনসূয়া                   ঘ) চিত্রাঙ্গদা

উত্তর:- ক) প্রিয়ংবদা


৭. সখীরা ভবিষ্যতের স্মারকচিহ্ন হিসেবে মনে করেছিল-

ক) উত্তরীয়কে                খ) সীতাহারকে

গ) আংটিকে                  ঘ) চিঠিকে

উত্তর:- গ) আংটিকে


৮. দুষ্মন্ত শকুন্তলাকে বিবাহের সময়ে মহর্ষি কণ্ব ছিলেন- 

ক) শিষ্যগৃহে                 খ) রাজসভায়

গ) মৃগয়ায়                        ঘ) তীর্থে

উত্তর:- ঘ) তীর্থে


৯. শকুন্তলা তাঁর আংটিটি হারিয়ে ফেলেন-

ক) প্রয়াগতীর্থে               খ) পুষ্করতীর্থে

গ) গয়াতীর্থে                 ঘ) শচীতীর্থে

উত্তর:- ঘ) শচীতীর্থে


১০. শকুন্তলার আংটিটি পেয়েছিল এক-

ক) ধীবর                    খ) কৃষক-প্রজা

গ) দ্বাররক্ষী                  ঘ) অশ্বপালক

উত্তর:- ক) ধীবর


১১. নগররক্ষায় নিযুক্ত ছিলেন-

ক) সেনাপতি                 খ) কোতোয়াল

গ) রাজার শ্যালক             ঘ) রাজার ভগ্নীপতি

উত্তর:- গ) রাজার শ্যালক


১২. আংটিতে খোদাই করা ছিল-

ক) রাজ্যের নাম              খ) রাজার নাম

গ) রাজসভার স্মারক              ঘ) এক দেবীমূর্তি

উত্তর:- খ) রাজার নাম


১৩. জেলেটি থাকত-

ক) শক্রাবতারে               খ) ব্রহ্মাবতারে

গ) বিষ্ণু অবতারে            ঘ) দশাবতারে

উত্তর:- ক) শক্রাবতারে


১৪. দ্বিতীয় রক্ষী জেলেকে কী বলে সম্বোধন করেছিল?

ক) গুরুঠাকুর                খ) বাটপাড়

গ) চোর                     ঘ) ভদ্রে

উত্তর:- খ) বাটপাড়


১৫. ধীবর আংটিটি পেয়েছিল-

ক) রুই মাছের পেটে         খ) ইলিশ মাছের পেটে

গ) বোয়াল মাছের পেটে       ঘ) মাছ ধরার জালে

উত্তর:- ক) রুই মাছের পেটে


১৬. শকুন্তলাকে পতিগৃহে পাঠানোর আয়োজন করলেন-

ক) দুর্বাসা                    খ) কণ্ব

গ) প্রিয়ংবদা                  ঘ) দুষ্মন্ত

উত্তর:- খ) কণ্ব


১৭. রাজার শ্যালক ধীবরকে বলেছিলেন-

ক) বুদ্ধিহীন                  খ) বাচাল

গ) গোসাপ-খাওয়া জেলে      ঘ) চালাক

উত্তর:- গ) গোসাপ-খাওয়া জেলে


১৮. “আমি এরকম কাজ (অর্থাৎ চুরি) করিনি।”- উক্তিটি হল-

ক) রাজশ্যালকের             খ) একজন মাঝির

গ) একজন জেলের          ঘ) একজন রক্ষির

উত্তর:- গ) একজন জেলের


১৯. “তবে কি তোকে সদ্ ব্রাহ্মণ বিবেচনা করে রাজা এটা মান করেছেন?”- উদ্ধৃতাংশে যে জিনিসটি দানের প্রসঙ্গ রয়েছে, সেটি হল-

ক) একটি                    খ) প্রচুর অর্থ

গ) একটি আংটি              ঘ) একটি ঘোড়া

উত্তর:- গ) একটি আংটি


২০. “আপনারা অনুগ্রহ করে শুনুন।”- উদ্ধৃতাংশে ‘আপনারা’ হলেন-

ক) রাজশ্যালক ও দুইজন রক্ষী     খ) জেলেমাঝিরা

গ) রাজা দুষ্মন্ত ও তাঁর পারিষদেরা  ঘ) বাজারের লোকজন

উত্তর:- ক) রাজশ্যালক ও দুইজন রক্ষী


২১. “আমরা কি তোর জাতির কথা জিঞ্জাসা করেছি?”- বক্তা প্রকৃতপক্ষে জিঞ্জাসা করেছিলেন-

ক) ধীবর কীভাবে আংটিটি পেল    খ) ধীবরের বংশপরিচয়

গ) ধীবর কোথায় থাকে            ঘ) জাল, বড়শি নিয়ে ধীবর কোনদিকে যাচ্ছে

উত্তর:- ক) ধীবর কীভাবে আংটিটি পেল


২২. “তা আপনি যা আদেশ করেন।”- উদ্দিষ্ট ব্যক্তির আদেশটি ছিল-

ক) ধীবরকে বাধা না দিয়ে আগেপরের সব ঘটনা বলতে দেওয়া হোক

খ) ধীবরকে রাজার কাছে ধরে নিয়ে যাওয়া হোক

গ) ধীবর যেহেতু তার বন্ধু, তাকে ছেড়ে দেওয়া হোক

ঘ) ধীবরকে কোনো কথা বলতে না দিয়ে তার প্রাণনাশের ব্যবস্থা করা হোক

উত্তর:- ক) ধীবরকে বাধা না দিয়ে আগেপরের সব ঘটনা বলতে দেওয়া হোক


২৩. “তা তোর জীবিকা বেশ পবিত্র বলতে হয় দেখছি।”- উদ্ধৃতাংশের বক্তা হলেন-

ক) জানুক                   খ) সূচক

গ) রাজশ্যালক               ঘ) রাজা

উত্তর:- গ) রাজশ্যালক  


২৪. “তোর জীবিকা বেশ পবিত্র বলতে হয় দেখছি।”- উদ্দিষ্ট ব্যক্তিকে এভাবে বিদ্রুপ করার কারণ-

ক) জীবিকাটি বক্তার কাছে বিশ্বাসযোগ্য মনে হয়নি 

খ) বক্তা নিজের ক্ষমতা ও পদমর্যাদায় অত্যন্ত দাম্ভিক ছিলেন

গ) উদ্দিষ্ট ব্যক্তি নির্বিচারে প্রাণীহত্যা করে থাকেন 

ঘ) মাছশিকার করেই উদ্দিষ্ট ব্যক্তির দিন কাটে

উত্তর:- খ) বক্তা নিজের ক্ষমতা ও পদমর্যাদায় অত্যন্ত দাম্ভিক ছিলেন


২৫. “বেদজ্ঞ ব্রাহ্মণ স্বভাবে দয়াপরায়ণ হলেও যঞ্জীয় পশুবধের সময় নির্দয় হয়ে থাকেন।”- এ কথা বলেছেন-

ক) শ্যালক                   খ) সূচক

গ) পুরুষ                    ঘ) প্রথম রক্ষী

উত্তর:- গ) পুরুষ






Share this Page

Subscribe

Get weekly updates on the latest blogs via newsletters right in your mailbox.

Thanks for submitting!

bottom of page